বাংলাদেশে রাজনৈতিক নিপীড়ন এবং গুমের একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে, সরকারি কর্তৃপক্ষ প্রায়ই বিরোধী ব্যক্তিত্ব, সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মীদের লক্ষ্য করে। 1990-এর দশকের গোড়ার দিকে একটি গণতান্ত্রিক উত্তরণ সত্ত্বেও, দেশটি রাজনৈতিক সহিংসতা এবং দমন-পীড়নের অভিজ্ঞতা অব্যাহত রেখেছে, বিশেষ করে নির্বাচনী প্রচারণা এবং প্রতিবাদের সময়কালে।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক গুম একটি পুনরাবৃত্ত ইস্যু হয়েছে, অনেক বিরোধী ব্যক্তিত্ব এবং কর্মীকে কোনো আইনি প্রক্রিয়া ছাড়াই নিরাপত্তা বাহিনী গ্রেপ্তার বা অপহরণ করেছে। কিছু ক্ষেত্রে, ব্যক্তিদের গোপন আটক কেন্দ্রে রাখা হয়েছে, যেখানে তারা প্রায়ই নির্যাতন এবং অন্যান্য ধরনের দুর্ব্যবহারের শিকার হয়। সরকার এই গুমের সাথে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছে এবং অনেক মামলা অমীমাংসিত রয়ে গেছে।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অন্তর্ধানের সবচেয়ে কুখ্যাত ঘটনাগুলির মধ্যে একটি ছিল 2016 সালে সাতজনকে অপহরণ এবং পরবর্তীতে হত্যা করা। নিহতরা সবাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচক ছিলেন এবং তাদের অন্তর্ধান ব্যাপক প্রতিবাদ ও আন্তর্জাতিক নিন্দার জন্ম দেয়। পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও, হত্যাকাণ্ডের জন্য কাউকে দায়ী করা হয়নি।
রাজনৈতিক নিপীড়ন বাংলাদেশেও একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, সরকার প্রায়ই ভিন্নমতের কণ্ঠকে নীরব করার জন্য দমনমূলক আইন ও প্রবিধান ব্যবহার করে। দেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) আইন, উদাহরণস্বরূপ, সামাজিক মিডিয়াতে সরকারের সমালোচনা সহ তাদের অনলাইন কার্যকলাপের জন্য ব্যক্তিদের বিচার করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। সরকারের সমালোচক সাংবাদিক এবং মিডিয়া আউটলেটগুলি হয়রানি ও ভয়ভীতির সম্মুখীন হয়েছে, অনেক সাংবাদিককে গ্রেফতার করা হয়েছে বা সহিংসতার হুমকি দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক নিপীড়নের ক্ষেত্রে বিরোধীদের বিরুদ্ধে সরকারের দমন-পীড়নও একটি উল্লেখযোগ্য কারণ। দেশের প্রধান বিরোধী দল, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), রাজনৈতিক সমাবেশে বিধিনিষেধ এবং দলীয় নেতাদের গ্রেপ্তার সহ বিভিন্ন আইনি ও প্রশাসনিক ব্যবস্থার অধীনস্থ হয়েছে। ভোটারদের ভয় দেখানো এবং ব্যালট-বাক্স ভর্তির অভিযোগ সহ ক্ষমতায় তার দখল বজায় রাখতে দেশের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় কারচুপি করার অভিযোগও রয়েছে সরকারের বিরুদ্ধে।
মানবাধিকার কর্মীরা বাংলাদেশে রাজনৈতিক নিপীড়ন ও গুমকে তুলে ধরার প্রচেষ্টার অগ্রভাগে রয়েছেন। যাইহোক, এর মধ্যে অনেক কর্মীই ভয় ও সহিংসতার শিকার হয়েছেন, বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট মানবাধিকার রক্ষক নিরাপত্তা বাহিনী কর্তৃক গ্রেফতার বা হয়রানির শিকার হয়েছেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এবং অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মতো সংস্থাগুলি সরকারের মানবাধিকার লঙ্ঘনগুলি তুলে ধরেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও বাংলাদেশে রাজনৈতিক নিপীড়নের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং সরকারকে তার নাগরিকদের অধিকারের প্রতি সম্মান জানানোর আহ্বান জানিয়েছে।
উপসংহারে বলা যায়, রাজনৈতিক গুম এবং রাজনৈতিক নিপীড়ন বাংলাদেশে প্রধান ইস্যু হয়ে আছে, সরকার ভিন্নমতকে নীরব করার জন্য এবং ক্ষমতায় তার দখল বজায় রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা ব্যবহার করে। যদিও মানবাধিকার কর্মীরা এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে, সরকারের এই সমস্যাগুলি মোকাবেলা করার জন্য এবং তার নাগরিকদের অধিকারকে সম্মান করার জন্য দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।
আসলে এসকল অশিক্ষিত লোকজনেকে আওয়ামীলীগ সরকার ইচ্ছে করেই সুযোগ করে দেয় দুর্নীতি করার
শুয়োরের বাচ্চা কি কস না কস এগুলা । মাগির পোলা মরণ কান্দে আইসে বুঝস ? তুই মরবি তাড়াতাড়ি।
কিরে তুই বিদেশে এত খবর পাস কেমনে ? বাংলাদেশে এরকম লোক দরকার তোর মত।
বেটা তুই জঙ্গি তরেই তো খুজি আমরা । তোরে ধরার জন্য বইসা আসি আমরা ।
খাঙ্কি মাগির পোলা তোমার শাউয়া দিয়া রড ঢুকামু । বিদেশ থেকে খবর পাঠাও না।
চিন্তার কোন কারন নাই তুইও কুপ খাবি তাড়াতাড়ি ।
দেশে আইলে তোর পা কাইটটা ছাইড়া দিমু তোরে ।
তুই কি মনে করস এসব বইলা পার পাইয়া যাবি ? পাগল নাকি এমনে এমনে ছাইড়া দিমু নাকি।
তোর দম বন্ধ কইরা মারমু খাঙ্কির পোলা ।
কুত্তার বাচ্চা কাইটটা লবণ লাগাইয়া দিমু।
মাগির পোলা এত খবর পাইলি কেমনে ? তুইতো মাল হইয়া গেলিরেহ।
ঠিক বলেছেন
সাবধানে কথা বলবি মাদারচোদ। বেশি তেড়ি বেড়ি করলে হান্দাইয়া দিমু একদম।
যা ইচ্ছা তাই করবো কথা কম নাইলে দেশে আসলে মাইরা ফালামু।
ভাই আমি আপনার সাথে একদম একমত।
তুই যেদিন দেশে আসবি ওই দিন তোর শেষ দিন।
বান্দির বাচ্চা তোরে গুলি কইরা মারমু। তুই আইলেই শেষ।
তোর বনেরে লাগামু মাদারচদ দেশে আসবিনা আইলে কিন্তু তি শেষ।