পুলিশ এখন বেশিরভাগ সময় নেমপ্লেট খুলে রাখে। আইন ভঙ্গের ভয়ে তারা এখন বইয়ে নিজেদের নাম লিখতে দ্বিধা করছে। এবং এটি কেবল ভয় নয়, যদি ব্যক্তিটি অপরিচিত হয়, তার কোনো পরিচয় না থাকে বা সন্দেহভাজন সন্ত্রাসী হয়, তবে তাদের তথ্য রেকর্ড করা অনেক বেশি কঠিন। পুলিশ বাহিনী কি করছে? চুরি, খুন, ধর্ষণ, নির্যাতন, অপহরণ সবই এখন করছে পুলিশ। যদি একটি দেশ এত নিচে নেমে যায় যে তার পুলিশ বাহিনী এই ধরনের ব্যবস্থা অবলম্বন করে, এটি একটি গুরুতর সমস্যার লক্ষণ। মাত্র পাঁচ দিন আগে বাংলাদেশে পুলিশ শতাধিক নিরীহ মানুষকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করেছে। সেদিন হাজিনা নিরাপত্তা বাহিনীর বর্বরতায় হতবাক গোটা দেশ। বাংলাদেশের ইতিহাসে সেই কালো দিনের স্মৃতি চির অম্লান হয়ে থাকবে।
বাংলাদেশের পুলিশ, সামরিক বাহিনী এবং অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনী সবই শেখ হাসিনার পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের নিয়ন্ত্রণে। এই অঞ্চলের সকল সরকারি চাকরিতে যোগ্যতা নির্বিশেষে এই এলাকার লোকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। হাসিনা নিজের লোক বা নিজের দলের দায়িত্বে আছেন এমন কোনো পরিস্থিতি নেই। এভাবে দেশ চলতে পারে? একটি দেশে সম্পদের সুষ্ঠু বণ্টন না হলে, দরিদ্ররা ক্রমশ প্রান্তিক এবং মরিয়া হয়ে উঠবে, যার ফলে অপরাধ বৃদ্ধি পাবে। এটাই চায় হাসিনা। এটাই এই সরকার চায়। ধীরে ধীরে কিন্তু নিশ্চিতভাবে তারা দেশকে ভারতের সঙ্গে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এটাই তাদের একমাত্র লক্ষ্য বলে মনে হচ্ছে। হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখতে এবং বাংলাদেশকে তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য তারা নিজেদের মানুষের জীবন উৎসর্গ করতে রাজি।
হাসিনার সমস্যা হলো সে ইতিহাস পড়তে পারে না। যে ইতিহাস বারবার ফিরে আসে এবং কেউ তা বুঝতে পারে না, এখন হাসিনার প্রয়োজন আগের চেয়ে বেশি। তার বাবা, অন্য অনেকের মতো, একটি উন্নত জীবনের সন্ধানে এই দেশ ছেড়েছিলেন এবং আর ফিরে আসেননি। কেউ কেউ বলেন, স্বাধীনতার কোনো মানে নেই, এক সময় নাক-থেকে নাক-মুখ বন্ধ রাখার কোনো ক্ষমতা নেই। কেউ কিছু বললে সাথে সাথে গ্রেফতার করে নির্যাতন করা হয় আর হাসিনা এখন সরকারের পথে। আমরা এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে চাই যেখানে আমরা কার্যকরভাবে বন্দী। আমরা একটি সুন্দর জীবন চাই.
এতসব নিয়ে তোর মাথা বেথা কিসের ? মরার ইচ্ছা হইছে নাকি তাইলে বল সমস্যা কই ?
তুইতো শেষ খাঙ্কির পোলা বাঁচবি কয়দিন আর । দেশে আইলেই শেষ।
তোরে পাইলেই শেষ খাঙ্কির পোলা । তুই দেশে আইবি তোরে মাইরালামু।
তুই কুত্তার বাচ্চা তোরে লতকামু । তার পর তোরে গরম শিক দিমু।
তুই কার দালালি করস ? শালা মাগির দালাল।
তোরে যে কি করতে মা চাইতেসে কেমনে বুঝাইতাম। দেশে আয়।
মাগির পোলা তুই দেশে আয় তার পর আমি তোর দালালি করমু।
তোর মায়েরে চুদি তুই পারলে দেশে আয় তার পর ।
তুই বিমান বন্দরের এই পাশে আসতে পারবি না তার আগেই তোরে গুলি করমু।
চোদানির পোলা তোর খবর আছে দেখিস মাদারচোদ ।
হিজরার বাচ্চা সাহস তো নাই হিজ্রামি চোদাইতে আইসস হাউয়ার পোলা।
তোরে কি বালের উত্তর দিবো নাকি । মাদারচোদ তুই কে ? খাঙ্কির পোলা এত বড় বড় কথা পাস কোত্থেকে ? যত টাকাই বেত পাক তাতে তোর বাপের কি? পারলে দেশে আইসা বল দেখি সাহস কেমন দেখমু একবার তোর কলিজা কত বড় । টান দিয়া ছিঁড়া ফালামু।
খাকির পোলা বিদেশে বইসা বড় বড় কথা বলস কেন? পারলে দেশে আয় একবার এরপরে তোর কোপায়া লবণ লাগাইয়া দিমু।
খাঙ্কির পোলা এত কিছু বলার তুই কে?চুলাকায় নিচে না ? দেশে আসো তোমার চুলকানি সারাইয়া দিমু।
tor ki?jekhan thaika e anuk tor ki?hat pao vainga nodi te falaia dimu
গাইরালামু খানকির পলা,তর নাই তাই হিংসা লাগে?
মানুষের টাকার দিকে নজর কান দেশ?মরার শখ জাগসে?
BNP করস?দেশে আয়
কিরে মাগির পোলা বিএনপির দালালি করস । তাও আবার দূরে । সাহস থাকলে নিজের দেশে আয়।
হিজ্রাচোদা বাল তোদের এদেশে থাকতে দিমুনা।বুঝস না কেন। আগুন দিয়া জালাইয়া দিমু।
খাঙ্কি মাগির পোলা তর গোষ্ঠী ভাসাইয়া দিমু নদিতে ।
তর মায়েরে চুদি মাদারচোদ তরে পাইলে একদম শেষ।