সম্প্রতি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় সম্পর্কে কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য এসেছে আমার কাছে। জয়ের দুর্নীতির তথ্য তো আমি এর আগেই আপনাদের দিয়েছিলাম। তবে নতুন কিছু তথ্যের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ন তথ্য আপনাদের না দিলেই নয়, তা হলো আমেরিকাতে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ক্রিমিনাল রেকর্ড! হ্যাঁ পাঠক, আমি সত্যি বলছি, জয় আমেরিকাতে একজন রেকর্ডেড ক্রিমিনাল।
সারাক্ষণ মুক্তিযুদ্ধ ও উন্নয়নের কথা বলে দেশের মানুষকে বোকা বানাতে চায় এই আওয়ামীলীগ সরকার। যেখানে খোদ প্রধানমন্ত্রীর পুত্র বিদেশে গিয়ে বিভিন্ন ক্রিমিনাল এক্টিভিটি করে বেড়ায়! ব্যাপারটা খুবই হাস্যকর হলেও খুবই হতাশাজনক।
চিন্তা করে দেখুন একবার, বাংলাদেশ নামক একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যার ছেলে অন্য দেশে একজন আসামী। কি লজ্জার বিষয়!
আপনারা সবাই জানেন যে শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বেশ অনেক দিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন স্থায়ীভাবে। সেখানের নাগরিকত্বও তিনি নিয়েছেন। কিন্তু লজ্জার বিষয় হলো যে এই সজীব ওয়াজেদ জয় যুক্তরাষ্ট্রে বেশ কয়েকবার সেখানে আইন লঙ্ঘন ও অনৈতিক কাজে যুক্তরাষ্ট্রের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হোন। শুধু গ্রেফতারই হন নাই, সেখানে এই সকল অপরাধের কারনে বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্তও হোন। আবার ভারতীয় স্ত্রীর সাথে বিচ্ছেদ হওয়ার পর হাসিনাপুত্র জয় দেশি অর্থ-সম্পদ নিয়ে বিদেশে দ্বিতীয় স্ত্রী নিয়ে বেপরোয়া জীবন যাপন করে দেশের জন্য বদনাম কামাচ্ছে।
যাইহোক এবার আসা যাক তাঁর অপরাধ গুলোর বিবরণীতেঃ
১৪ জুন ১৯৯৮ টেক্সাসে টারন্ট কাউন্টিতে জয় গ্রেফতার হন। তার বিরুদ্ধে অবৈধ অস্ত্র রাখা, মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালানোর অভিযোগ আনা হয়। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তাকে ১২০ দিন কারাবাস, ২ বছরের প্রোবেশন এবং ৫০০ ডলার জরিমানা করে। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ ভার্জিনিয়ার হ্যানোভার কাউন্টিতে গ্রেফতার হন, বিচারে অভিযুক্ত প্রমাণিত হলে তাকে শাস্তি ও জরিমানা করা হয়।
১৯ মার্চ ২০০০ ভার্জিনিয়া ফেয়ারপ্যাক্স কাউন্টিতে জয় গ্রেফতার হন। গ্রেফতারের পর অভিযোগ প্রমাণ হলে তাকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেয়া হয়। ২৯ এপ্রিল ২০০১ ভার্জিনিয়ার রাপাহ্যানোক কাউন্টিতে এবং ২০ মে ২০০৪ আরলিংটন কাউন্টিতে আইন ভঙ্গের অপরাধে তাকে অভিযুক্ত করা হয়, শাস্তি দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার বা ২ হাজার ১শ কোটি টাকার উৎস আন্তর্জাতিকভাবে ইন্টারপোলের মাধ্যমে তদন্তের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে।
গত ২৩ ডিসেম্বর ভলান্টিয়ার্স অব আমেরিকান কমিউনিটি (বাংলাদেশী) নামক একটি সংগঠন দুদক চেয়ারম্যান বরাবরে এই আবেদন জানিয়েছে। সংগঠনের সভাপতি আবুল হাশেম বুলবুল ও সেক্রেটারি কাজী সাকাওয়াত হোসেন বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও তার বোন সায়মা ওয়াজেদ (পুতুল), তার স্বামী খন্দকার এম হোসেন বিভিন্ন নামে-বেনামে ব্যবসা করে আসছেন।” তারা একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বিপুল সম্পত্তির মালিক। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তার মা যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন জয় তখন বিভিন্ন নামে-বেনামে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। তার ব্যবসার মধ্যে টেক্সাসভিত্তিক ইনফোলিংক ইন্টারন্যাশনাল (নভেম্বর ’৯৮ থেকে মার্চ ২০০১) এবং নোভা বিডি ইন্টারন্যাশনাল এলএলসি (মে ’৯৮ থেকে আগস্ট ২০০১) এর সঙ্গে সমুদ্রতল দিয়ে ক্যাবল প্রজেক্টে নোভা বিডি ইন্টারন্যাশনালের মাধ্যমে সম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু মাহবুবুর রহমানের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে টাইকো কমিউনিকেশন ইউএসএর সঙ্গে যুক্ত হন।
২০০৫-এর মার্চে সজীব ওয়াজেদ জয় ‘জয় ওয়াজেদ কনসাল্টিং ও সিম গ্লোবাল সার্ভিস’ নামে আরও দুটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। জয় যুক্তরাষ্ট্রে কোনো চাকরি করেন না। তারপরেও জয় ২০০৬-এর ১২ মে তার নিজের নামে এই ঠিকানায় ৩৮১৭ বেলম্যানয়, ফলস চার্চ ভার্জিনিয়ায় ১০ লাখ ডলার দামের ১টি বাড়ি কিনেন। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রে জয় ও তার স্ত্রীসহ যৌথ মালিকানাধীন আর একটি বাড়ি ৭ লাখ ৪৯ হাজার ডলার দিয়ে কিনেছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে পুতুল ও তার স্বামীর ৩টি বাড়ি রয়েছে। সজীব ওয়াজেদ জয় এবং তার বোন সায়মা ওয়াজেদ (পুতুল) ও তার স্বামী খন্দকার এম হোসেনের যুক্তরাষ্ট্রে উলেখযোগ্য পরিমাণ সম্পদ রয়েছে যা সম্পূর্ণ অস্বাভাবিক ব্যবসায়ে লাভের পরিমাণ নামমাত্র দেখিয়ে পুতুল ও তার স্বামী মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের মালিক হয়েছেন এবং ফ্লোরিডাতে বিলাসবহুল ৩টি বাড়ি রয়েছে এই ঠিকানায় ৪৫৬ নর্থ বে পয়েন্ট ওয়ে, জ্যাকশন ভিল, ফ্লোরিডা। আর একটি বাড়ি ৮৪৫ ইয়র্কওয়ে, মেইটল্যান্ড, ফ্লোরিডা। আরেকটি বাড়ি ২০৬৫ ডবিউ ১১৯ এভিনিউ, মিরামার, ফ্লোরিডা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, তার বোন সায়মা ওয়াজেদ হোসেন (পুতুল) এবং তার স্বামী খন্দকার এম হোসেন-এর ব্যবসা বাণিজ্য ও সম্পদের দিকে তাকালে আলাদিনের চেরাগের মতই মনে হয়।
উপড়ের তথ্য গুলো থেকে আরেকটি জিনিস প্রমাণিত হয়, আওয়ামীলীগ সরকার তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুধু বাংলাদেশে নয় বরঞ্চ তাঁর সন্তানেরা বিদেশে বসেও দুর্নীতি করে যাচ্ছে, একের পর এক অপরাধ করেই চলেছে। আর বেশি দিন বাকি নয়, হয়তো গোটা বাংলাদেশতাকেই তারা বিক্রি করে দিবে। একটুও বিবেকে বাধবে না তাদের।
যাইহোক, আমাদের সকলের উচিত এই আওয়ামীলীগ নামক একনায়ক সরকারকে বয়কট করা। আসুন আমরা সবাই একত্রিত হয়ে এই জালেম সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করি।
পানিতে ডুবাইয়া মারমু তোরে দেশে আয় আগে ।
মাদারচদ জাতির নেতা কে judge করার তুই কে? একটা বাজে কথা লিখবি তো তরে কেমনে ক্যামনে যে মারবো।
নটীর বাচ্চা দেশে আয় মজা দেখাইতাসি।
ভাই আপনি ঠিক বলসেন। দেশে অনেক এমন বদমাশ লোক আছে।
এধরনের লোকদের বিচার হবে কোন একদিন।আমরা ক্ষমতায় থাকলে।
কত গুলা খাঙ্কির পুত আছে যারা এখনো এসব কাজ কর্ম করে। অদেরও বিচার হওয়া উচিৎ।
যে মাগির পোলারা এসব করে ওদেরকে লটকাইয়া মারা দরকার।
কিছু লোক করে কিন্তু আমরা এসব পরিহার চাই।
ওদের আইনের আওতায় আনা দরকার।
ওরা চায় আমাদের শিক্ষা বেবস্থা নষ্ট হয়ে যাক।
চক্রটিকে আইনের আওতায় আনা দরকার।
আমাদের সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে এই চক্রটিকে নির্মূল করতে হলে।
তুই একশ বার পড় তাতে কার কি হালালার ঘরের হালা।
তুই আপত্তি করলেই কি আর না করলেই কি। তোর আপত্তির মায়েরে চুদিনা আমরা ।
তুই মর মাদারচোদ নাইলে তোরে মাইরা ফালামু খাঙ্কির পোলা ।
তোর কপালে শনি আসে মাগির পোলা দেখিস তোর খবর আসে।
তোরে গরম পা্নি খাওয়ামু চোত্মারানির পোলা ।
তুই কার কথা বলস নিরাপত্তা দিবে ? মাদারচোদ তোরে দিবে ? তোরে মাইরা ফেল্মু।
যাদের দরকার তাদেরকে দিতেসে তাতে তোর বাপের কি ?
তোরে হালাইয়া চুদবো মাদারচোদ দেশে আইলেই ।
একদম ভইরা দিমু তোর মায়েরে চুদি খাঙ্কির পোলা দেশে আইবি কবে।
মাগির পোলা তোমার বনেরে কুপাইসে নাকি তোমার এত ফাটে কেন ? চুদির পোলা তোমারে পুটকি দিয়া ঢুকামু দেশে আসো।
তোরে কুপামু খাঙ্কির পোলা তুই দেশে আয়। যেমনে ওরে কোপাইসে যেদিন দেশে আসবি।
তোর বনেরে ধর্ষণ করমু । ওই মাইয়ারে তো খালি কোপাইসে । খাঙ্কির পোলা বিদেশে পালাইয়া আসস কেন ?
তোর কপালে খারাবী আছে ।তুই দেশে আইবিনা আর নাইলে তোরে এমনে মারমু।