Md Enamul Hoque's Thoughts
  • প্রথম পাতা
  • রাজনৈতিক ভাবনা
  • সামাজিক ভাবনা
  • সমসাময়িক
  • অন্যান্য
  • আমার সম্পর্কে
No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • রাজনৈতিক ভাবনা
  • সামাজিক ভাবনা
  • সমসাময়িক
  • অন্যান্য
  • আমার সম্পর্কে
No Result
View All Result
Md Enamul Hoque's Thoughts
No Result
View All Result
Home অন্যান্য

বদলে গেছে বাংলা বর্ষপঞ্জি

এমডি এনামুল হক by এমডি এনামুল হক
October 16, 2019
in অন্যান্য, সামাজিক ভাবনা
0
বদলে গেছে বাংলা বর্ষপঞ্জি
31
SHARES
2.6k
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জি বা ইংরেজি ক্যালেন্ডারের সঙ্গে বাংলা বর্ষপঞ্জির বিশেষ দিনগুলোর সমন্বয় আনতে বাংলা একাডেমির বর্ষপঞ্জি সংস্কার কমিটি ২০১৯ সালে সরকারি ক্যালেন্ডার সংস্কার করে। এরপর সংস্কৃত তারিখগুলো উল্লেখ করে সরকারি ক্যালেন্ডার প্রকাশ করা হয়। এই বর্ষপঞ্জির সংস্কার ২০১৯ সালের একটি অন্যতম উল্লেখযোগ্য ঘটনা ছিলো।  
বাংলা ক্যালেন্ডারের সংস্কার অনুযায়ী ১৪২৫ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন মাস হয়েছিল ৩০ দিনে। এরপর থেকে প্রতি অধিবর্ষ বা ইংরেজি লিপইয়ারে মাসটি ৩০ দিনে হিসাব করা হবে। বৈশাখ থেকে আশ্বিন মাস ৩১ দিনে, কার্তিক থেকে মাঘ এবং চৈত্র মাস ৩০ দিনে গণনা করা হবে।

সংস্কৃত বর্ষপঞ্জির হিসাবে গত বছরের ১৪ মার্চ বাংলা বছরের চৈত্র মাস শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা ১৫ মার্চ থেকে শুরু হয়। সেই হিসেবে এই বছর ইংরেজি অধিবর্ষের হিসাবে আবারও ফাল্গুন মাস ৩০ দিনে গণনা হয়। কিন্তু আগামী বছর অর্থাৎ ২০২১ সালে আবার তা ২৯ দিনে নেমে আসবে। নতুন সংশোধন অনুযায়ী ইংরেজি পঞ্জিকার হিসাবে যে বছর ফেব্রুয়ারি মাস ২৮ দিনের পরিবর্তে ২৯ দিনে হবে, কেবল সে বছরই ফাল্গুন মাসে দিনের সংখ্যা ২৯ থেকে ৩০-এ দাড়াবে। এতে করে ঘুচবে ইংরেজি ক্যালেন্ডারের সঙ্গে বাংলা বর্ষপঞ্জির দূরত্ব। জাতির ইতিহাস ও সংস্কৃতির গৌরবদীপ্ত দিনগুলো দুটো বর্ষপঞ্জিতেই অভিন্ন থাকবে। যার ফলে এই নিয়ে কোন ধরনের কোন জটিলতা সৃষ্টি হবে না বা কোন অসামঞ্জস্যতার অবকাশ থাকবে না।

ইংরেজি  ক্যালেন্ডারের সঙ্গে বাংলা বর্ষপঞ্জির তারিখগুলোর সমন্বয় করার উদ্দেশ্যে ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমির তৎকালীন মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খানকে সভাপতি করে একটি কমিটি করা হয়। তারপর বাংলা বর্ষপঞ্জি সংশোধন করে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। সরকার পরবর্তীকালে ২০১৯ এ এসে এটি বাস্তবায়ন করে।

২০১৯ সালের ১ নভেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাদের ওয়েবসাইটে ২০১৯ সালের যে ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে, তাতে বাংলা বর্ষপঞ্জির নতুন তারিখগুলো উল্লেখ করা হয়েছে সেখানে ২১ ফেব্রুয়ারিকে ৮ ফাল্গুন উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষার দাবিতে যেদিন মিছিল হয়েছিল, দিনটি বাংলা বর্ষপঞ্জির হিসাবে ৮ ফাল্গুন ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে বর্ষপঞ্জিতে ২১ ফেব্রুয়ারি পালনের সময় সেটি ৯ ফাল্গুনে পড়ে। তেমনি ভাবেই ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে পয়লা পৌষ ছিল, যা তারপর থেকে ক্যালেন্ডারে ২ পৌষ পরত। এসব অসামঞ্জস্যতা দূর করে ইংরেজি বর্ষপঞ্জির সঙ্গে বাংলা সনের সমন্বয় করার জন্যই বিজ্ঞানভিত্তিক এই সংস্কার করা প্রয়োজন ছিলো। 

এর আগেও বাংলা বর্ষপঞ্জি দুই দফা সংস্কার হয়েছে। প্রথম দফায় ১৯৫০-এর দশকে প্রখ্যাত জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী ড. মেঘনাদ সাহার নেতৃত্বে এবং দ্বিতীয় দফায় ১৯৬৩ সালে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে এই সংস্কার হয়। মেঘনাদ সাহার সুপারিশে বৈশাখ থেকে ভাদ্র ৩১ দিন, আশ্বিন থেকে চৈত্র ৩০ দিন ছিল, অধিবর্ষে এক দিন যুক্ত হতো চৈত্র মাসে। এরপর ‘শহীদুল্লাহ কমিটি’ মেঘনাদ সাহার সুপারিশকে সামনে রেখেই কিছু সংযোজন-বিয়োজনের সুপারিশ করে। কিন্তু ১৯৮৮-৮৯ অর্থবছরে বাংলা দিনপঞ্জিকা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হলে অধিবর্ষ গণনার ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা যায়। তখন থেকেই শহীদুল্লাহ কমিটির সুপারিশ সংশোধনের কথা হচ্ছিল।

Previous Post

ধনী লোকের সংখ্যা বাড়ার শীর্ষে বাংলাদেশ

Next Post

জাপানের সেরা তরুণ বিজ্ঞানী নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশের আরিফ হোসেন

Next Post
জাপানের সেরা তরুণ বিজ্ঞানী নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশের আরিফ হোসেন

জাপানের সেরা তরুণ বিজ্ঞানী নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশের আরিফ হোসেন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সর্বশেষ পোস্টসমূহ

হিরো আলমের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কার জন্যে লজ্জাকর?

হিরো আলমের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কার জন্যে লজ্জাকর?

February 20, 2023
বিএনপি-র আন্দোলন আওয়ামীলীগের জন্য অন্যতম বৃহত্তম চাপ

বিএনপি-র আন্দোলন আওয়ামীলীগের জন্য অন্যতম বৃহত্তম চাপ

February 12, 2023
ভোট দেওয়ার আগে বিবেচনা করুন গত দশ বছরের ইতিহাস

ভোট দেওয়ার আগে বিবেচনা করুন গত দশ বছরের ইতিহাস

February 1, 2023
দেশে পণ্যের দাম প্রতিনিয়ত বাড়ছে

দেশে পণ্যের দাম প্রতিনিয়ত বাড়ছে

January 15, 2023
আওয়ামী লীগ কি কার্যকরভাবে দেশ পরিচালনা ও নিরাপদ রাখতে সক্ষম?

আওয়ামী লীগ কি কার্যকরভাবে দেশ পরিচালনা ও নিরাপদ রাখতে সক্ষম?

January 7, 2023

আমার সম্পর্কে

Md Enamul Hoque's Thoughts

এমডি এনামুল হক

লেখক, সাধারণ যুগ্ম সম্পাদক, ম্যানচেস্টার বিএনপি

আমি এমডি এনামুল হক। বাংলাদেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট, স্বাধীনতার ঘোষক ও বাংলাদেশের একমাত্র সৎ প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত একজন। স্বপন দেখি দেশ নায়েক তারেক রহমানের হাত ধরে নতুন বাংলাদেশ গড়তে।

বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ম্যানচেস্টার শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। বাংলাদেশে অবস্থানরত অবস্থায় চট্টগ্রামের শিকলবাহাতে জাতীয়বাদী রাজনীতির সাথে সরাসরি জড়িত ছিলাম ওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট হিসেবে। ছাত্র রাজনীতি করি সেই দীর্ঘ সময় থেকেই।

রাজনীতির পাশাপাশি বেশ দীর্ঘ সময় ধরে বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে লেখালেখি করছি। বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের রাজনীতি ও রাজনৈতিক বিষয়াদি নিয়ে আমার চিন্তা-চেতনা ও আদর্শের প্রতিফলন এই ব্লগ। আমরা বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে অন্যতম শংকাময় একটি সময় পার করছি। প্রতিদিন নানান ধরনের ঘাতপ্রতিঘাত, বাঁধা বিপত্তি কাটিয়ে লেখালেখি চালিয়ে যাই প্রাণের তাগিদে, আমার দেশের তাগিদে, আমার দেশের সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষগুলোর প্রতি দায়িত্ববোধ থেকে।

আমার খুব সামান্য চাওয়াঃ আওয়ামী দুঃশাষন, অপঃ রাজনীতি আর শেখ হাসিনার একনায়কোচিত শাষন থেকে মুক্তি মিলবে খুব শীঘ্রই। বাংলাদেশ নামক এই রাষ্ট্র থেকে সকল প্রকার দুর্নীতি উঠে গিয়ে একটি সুষ্ঠু ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হোক এই দেশ। গণতন্ত্র রক্ষায় আমার এই পথচলায় আপনাকে জানাই স্বাগতম। ইনশাল্লাহ, জয় আমাদের হবেই।

আমার লেখা পড়ে ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন এবং মন্তব্যের মাধ্যমে আপনার মতামতও জানাতে ভুলবেন না।

ধন্যবাদান্তে -
এমডি এনামুল হক
লেখক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ম্যানচেস্টার বিএনপি

আমার খুব সামান্য চাওয়াঃ আওয়ামী দুঃশাষন, অপঃ রাজনীতি আর শেখ হাসিনার একনায়কোচিত শাষন থেকে মুক্তি পাক বাংলাদেশ। এই রাষ্ট্র থেকে সকল প্রকার দুর্নীতি উঠে গিয়ে একটি সুষ্ঠু ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হোক। গণতন্ত্র রক্ষায় আমার এই পথচলায় আপনাকে জানাই স্বাগতম। ইনশাল্লাহ, জয় আমাদের হবেই।

এই ব্লগে প্রকাশিত সকল লেখা লেখকের একান্ত ব্যক্তিগত মতামত। পূর্ব অনুমতি ব্যতিরেকে এই ব্লগে প্রকাশিত কোন লেখার আংশিক কিংবা পূর্নাঙ্গ অংশ প্রকাশ/মুদ্রণ প্রচলিত কপিরাইট আইন অনুযায়ী একটি দণ্ডনীয় অপরাধ।

কপিরাইট © ২০২০ - এমডি এনামুল হক কর্তৃক সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত।

No Result
View All Result
  • প্রথম পাতা
  • রাজনৈতিক ভাবনা
  • সামাজিক ভাবনা
  • সমসাময়িক
  • অন্যান্য
  • আমার সম্পর্কে

© 2025 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.