সারাদেশে মাদকবিরোধী অভিযান চালাচ্ছে যারা, সেই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধেই উঠেছে মাদক ব্যবসার গুরুতর অভিযোগ। আসামির কাছ থেকে জব্দ করা ইয়াবা আত্মসাৎ করে কিছু পুলিশ সদস্যের ব্যবসায় জড়িত হওয়ার প্রমাণও মিলেছে।
সারা দেশের ৬৪ জেলায় মাদক ব্যবসা বিশেষ করে ইয়াবা বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত পুলিশ ও মাদক-ইয়াবা ব্যবসায়ীদের তালিকা তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছে পুলিশ সদর দফতর। মাদক বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িতদের তালিকা ডিজিটালাইজড করা হবে। কোন জেলায় কারা মাদক ব্যবসায়ী ও বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িতদের তালিকা কম্পিউটারে টিপলেই চলে আসবে। পুলিশ সদর দফতর থেকে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের কাছে চিঠি দেয়া হয়েছে। মাদক ব্যবসা বিশেষ করে ইয়াবা বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ী ও পুলিশ সদস্যদের তালিকা তৈরির পর দেশব্যাপী মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। এর আগে বহুবারই পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসায় জড়িত থাকার অভিযোগ তোলা হয়।
মাদক ব্যবসার সঙ্গে পুলিশের মাঠ পর্যায়ের সদস্য ও কর্মকর্তারা জড়িত। পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্যদের মাদক বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে শুরু করেছেন পুলিশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। শুধু তাই নয়, মাদক বাণিজ্যে মদদদাতা ও পৃষ্ঠপোষকদের গডফাদার তালিকাও স্থান পাবে নতুন তালিকায়। এমনকী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মধ্যে যারা মাদক বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত তাদেরও তালিকা তৈরি করা হচ্ছে। এরপর নতুন তালিকা ধরে পুলিশ সদর দফতরের নির্দেশনা অনুযায়ী দেশব্যাপী মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
গত এক বছরে অন্তত ১০ পুলিশ সদস্য ইয়াবা বিক্রির অভিযোগে গ্রেফতারও হয়েছেন। আবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তৈরি করা মাদক ব্যবসায়ীর তালিকায়ও চট্টগ্রামের কয়েকজন ওসির নাম এসেছে। অভিযুক্ত ওসিদের ব্যাপারে খোঁজখবর নিচ্ছে গোয়েন্দা সংস্থা। নিশ্চিত হওয়ার পর এসব পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নেওয়া হবে ব্যবস্থা। এরই মধ্যে পুলিশের নিচের স্তরে কয়েকজন মাদকসহ হাতেনাতে ধরা পড়ায় উদ্বিগ্ন সংশ্নিষ্টরা।
পুলিশ সদস্যদের এভাবে মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পরার বিষয়টি আসলেই উদ্বেগের। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। এ ছাড়া আর যারাই জড়িত তাদের সকলকেই চিহ্নিত করতে হবে। পুলিশ সদস্যরা যাতে মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে না পড়েন, সে জন্য মোটিভেশনাল কার্যক্রমও চালাতে হবে। আর এর পরও মাদকের সঙ্গে কোনো সদস্যের নূ্ন্যতম সংশ্নিষ্টতা পেলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।
কাহিনী বানাইয়া লিখবি না । নাইলে তোরেও খাইয়া দিমু।
তোরে কুপাইয়া মারমু মাগির পোলা । বাড়াবাড়ি শুরু করসস তুই।
খাঙ্কির পোলা তুই শেষ । তুই দেশে আইবি কবে বল?
মাগির পোলা তোরে এমনে লাগাইতে হবে। সমস্যা না তুই দেশে আয় তার পর।
এখনো আরো মারা বাকি আসে । তুই কবে দেশে আসবি বল? তোরেও দিমু।
তোরেও মারমু তোর লগেরটিরেও মারমু যে কয়টা বাকি আসে আর।
মারা উচিৎ ছিল তাই মারসে তাতে তোর বাপের কি?
শালা শুয়োরের বাচ্চা তোরে খুজতেসে জানোস তুই ? তুই যেদিন দেশে আইবি তরেও মারবো ।
তোর মায়রে চুদি হাউয়ার পোলা চুলকায় ? একদম ভইরা দিমু উল্টাপাল্টা কিছু লিখলে।
তোরে কি চোদা লাকবে নাকি ? নির্বাচন এমনেই হবে দেখি কার বাপের ক্ষমতা আসে ঠেকানোর।
নখের নিচে সুঁই দিমু মাঙ্গের পো । লাফালাফি করেস কেন এতো ? দেশে আসবি না ?