বর্তমান সরকার বরাবরই দেশের ডিজিটাল উন্নয়ন নিয়ে কাজ করে আসছে। তবে এরপরও পার্লামেন্টে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ প্রস্তাবের পর থেকেই উদ্বেগ, বিতর্ক আর সমালোচনা শুরু হয়। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার বিলটি পাসের জন্য সংসদে উত্থাপন করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনটি প্রস্তাবের পর থেকেই উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছে বিভিন্ন গণমাধ্যম এবং সামাজিক মাধ্যমের কর্মীরা। কেননা তারা মনে করেন, আইনটির অনেক ধারায় হয়রানি ও অপব্যবহার হতে পারে। এই আইনে ডিজিটাল মাধ্যমে প্রকাশিত বা প্রচারিত কোনো তথ্য-উপাত্ত দেশের সংহতি, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, ধর্মীয় মূল্যবোধ বা জন শৃঙ্খলা ক্ষুণ্ণ করলে বা জাতিগত বিদ্বেষ ও ঘৃণা সৃষ্টি করলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তা ব্লক বা অপসারণের জন্য টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসিকে অনুরোধ করতে পারবে। আর এক্ষেত্রে পুলিশ কোন ধরনের কোন পরোয়ানা বা অনুমোদন ছাড়াই কোন স্থান তল্লাশি, কোন কিছু জব্দ এবং যে কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারবে।
এছাড়া এই আইনে অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট যুক্ত করা হয়েছে। ফলে কোনো সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা সংবিধিবদ্ধ সংস্থার অতি গোপনীয় বা গোপনীয় তথ্য-উপাত্ত ধারণ, প্রেরণ বা সংরক্ষণ করা হয়, বা প্রকাশ করে বা কাউকে করতে সহায়তা করে ওই আইন ভঙ্গ করলে এই আইনে সর্বোচ্চ ১৪ বছরের সাজা হতে পারে এমনকি ২৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড হতে পারে।
কেউ যদি কোনো সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা সংবিধিবদ্ধ সংস্থার অতি গোপনীয় বা গোপনীয় তথ্য-উপাত্ত যদি কম্পিউটার, ডিজিটাল ডিভাইস, ডিজিটাল নেটওয়ার্ক বা অন্য কোন ইলেকট্রনিক মাধ্যমে ধারণ, প্রেরণ বা সংরক্ষণ করে, তাহলে তা গুপ্তচরবৃত্তি বলে গণ্য হবে এবং এজন্য তার ৫ বছরের কারাদণ্ড বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা হতে পারে।
এর বাইরে এই আইন অনুযায়ী ডিজিটাল মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বা জাতির পিতার নামে প্রোপাগান্ডা বা প্রচারণা চালালে বা মদদ দিলে অনধিক ১০ বছরের কারাদণ্ড বা এক কোটি টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ড হতে পারে।
ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে আক্রমণাত্মক, মিথ্যা, ভীতি প্রদর্শক তথ্য-উপাত্ত প্রকাশ, মানহানিকর তথ্য প্রকাশ, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটানো, ঘৃণা প্রকাশ, অনুমতি ছাড়া ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ, প্রকাশ বা ব্যবহার করলেও জেল জরিমানার বিধান রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে তিন থেকে সাত সাত বছরের কারাদণ্ড, জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে। দ্বিতীয়বার এরকম অপরাধ করলে ১০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে প্রতারণা করলে অনধিক ৫ বছরের কারাদণ্ড, ৫ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ড হতে পারে।
কম্পিউটার হ্যাকিংয়ের বিষয়েও বিধান রয়েছে এই আইনে। সেখানে ১৫ ধারায় বলা হয়েছে, কম্পিউটার, কম্পিউটার প্রোগ্রাম. কম্পিউটার সিস্টেম বা কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বা ডিভাইস, ডিজিটাল সিস্টেম বা ডিজিটাল নেটওয়ার্কে প্রবেশাধিকার ব্যাহত করে, এমন ডিজিটাল সন্ত্রাসী কাজের জন্য অপরাধী হবেন এবং এজন্য অনধিক ১৪ বছর কারাদণ্ড অথবা এনধিক এক কোটি অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।
কারো ছবি বিকৃতি বা অসৎ উদ্দেশ্যে ইচ্ছেকৃতভাবে বা অজ্ঞাতসারে কারো ব্যক্তিগত ছবি তোলা, প্রকাশ করা বা বিকৃত করা বা ধারণ করার মতো অপরাধ করলে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। ইন্টারনেটে পর্নগ্রাফি ও শিশু পর্নগ্রাফির অপরাধে সাত বছর কারাদণ্ড বা পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে।
কোন ব্যাংক, বীমা বা আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠান থেকে কোন ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে আইনানুগ কর্তৃত্ব ছাড়া অনলাইন লেনদেন করলে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড অথবা পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বিচার হবে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে। অভিযোগ গঠনের ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে মামলার নিষ্পত্তি করতে হবে। তবে এর মধ্যে করা সম্ভব না হলে সর্বোচ্চ ৯০ কার্যদিবস পর্যন্ত বাড়ানো যাবে।
বাংলাদেশ বা বিশ্বের যেকোনো বসে বাংলাদেশের কোন নাগরিক যদি এই আইন লঙ্ঘন করেন, তাহলেই তার বিরুদ্ধে এই আইনে বিচার করা যাবে।
খানকির পোলা নাস্তিক,অন্য গুলার support দেশ।জবাই করমু তরে
so impatient you are,wait your turn will come soon
নাস্তিকের বাচ্চা গুলা সব কয়তা কে কপায় মারা উচিৎ।
নাস্তিকের বাচ্চা,তরে পাইয়া লই জবাই দিমু
তোঁর মাথা গ্রেনেড দিয়া উরামু
খাঙ্কির পোলা তোর এত বড় সাহস । মাগির পোলা অরে পাইলে ঝামা দিয়া ঘইসা তোর শরীরের মাংস ছারামু।
তোর মায়েরে চুদি খাঙ্কি মাগির পোলা তুই কি আজেবাজে লেখলি এসব ? শুয়োরের বাচ্চা কাটা চামুচ দিমু তোর গুয়াদিয়া।
নটীর পোলা তরে এইসব কে কইল?সরকারের দোষ দেস,অস্ত্র তোঁর হগা দিয়া দিমু
তোর দেশ নায়ক আবার কারাগারে যাইব কইলাম। লগে তুইও।
দূরে থাইকা দালালি করস?মাগির ছেলে।তর বাসা সুদ্ধা উরাইয়া দিমু।শুয়ার
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তিনি জড়িত ছিলেন মানবতাবিরোধী অপরাধে। সেসময় তিনি চট্টগ্রাম শহরে আল-বদর বাহিনীর সংগঠক ও কমান্ডার হিসেবে দোস্ত মোঃ পাঞ্জাবীর বিল্ডিং, সালমা মঞ্জিল ও ডালিম হোটেলসহ বিভিন্ন স্থানে গড়ে তুলেছিলেন নির্যাতন কেন্দ্র। তার ফাঁশি হওয়া দরকার।
রাজাকারের ফাঁশি হবেই। কোন ছাড় দেওয়া হবেনা।
তার বিরুদ্ধে আনা সবগুলি আভিজোগ সত্য প্রমানিত হয়েছে । অতএব তার ফাঁশি হবেই।
তুই রাজাকার কত্তার বাচ্চা । তোর ফাঁসি হওয়া দরকার।
আপা অনেক ভালো মানুষ ।কুত্তার বাচ্চা কি কস এসব ? তোরে মাইরা সেলফি তুল্মুই তোর লাশের পাশে।
তোরে পুন্দাইসে মাগির পোলা না তোরে বাঁশ দিসে?
ওই মাদারচুদ তোরে কি গালি দিসে নাকি। তোর নেত্রীর ভাষা যানি কত ভালো।
তোরে জবাই করমু বাইঞ্চোদ।
হাসিনা আপারে নিয়া আলতুফালতু কিছু লেখার সাহস পাইলি কেমনে তুই ? তরেতো মাইরা লামু।
দেশে অনাচার করসে নিএনপি। তগ খালেদা মাগি।